বাংলার কন্ঠ ঃ নিজস্ব প্রতিনিধি।

হার্ভার্ডের অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ছাত্র ক্লাবের জন্য গ্রুপ চ্যাট সাধারণত পিকনিক এবং পাব নাইটের আয়োজন করতে ব্যবহার করা হয়।কিন্তু গত সপ্তাহে, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আকস্মিক সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আলোচনা দিয়ে ভরে উঠেছে যা ছাত্রদের এই মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে কার্যত নিষেধাজ্ঞা দেয়।

ট্রাম্প প্রশাসনের হার্ভার্ডকে বিদেশী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানে নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপ, যা গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময়ে ঘোষণা করা হয়েছিল, হাজার হাজার প্রতিশ্রুতিশীল ভবিষ্যতকে অনিশ্চিত করে ফেলেছে।”এটি সত্যিই আশ্চর্যজনক হয়ে উঠেছে, honestly, দেখার জন্য যে সবাই কিভাবে একসাথে এসেছে এবং আমরা সবাই কিভাবে একে অপরকে সমর্থন করছি,” ক্লাবের সহ-সভাপতি সারা ডেভিস ABC-কে বলেছেন।”[অস্ট্রেলিয়ান] সম্প্রদায়ের জন্য, এটি সত্যিই আমাদের সকলের জন্য সহায়ক হয়ে উঠেছে যে আমরা সবাই এই খবরের আগে নিকটতম বন্ধু ছিলাম।”ছাত্ররা হার্ভার্ডের বিরুদ্ধে একটি তীব্র চাপের প্রচারণায় পার্শ্ববর্তী ক্ষতির ঝুঁকিতে রয়েছে, যা হোয়াইট হাউস এপ্রিল মাসে বিশ্ববিদ্যালয়কে একাধিক দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানালে শুরু হয়েছে।নিষেধাজ্ঞাটি – এটি যদি একটি আদালত যুদ্ধে টিকে থাকে – তিনটি শ্রেণীর অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করবে: যারা হার্ভার্ডে তাদের পড়াশোনা শুরু করতে প্রস্তুত, যারা বর্তমানে ভর্তি আছে, এবং কিছু সাম্প্রতিক গ্র্যাজুয়েট যাদের কাজের অনুমতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত।